Sunday, 26 March 2017
adf.ly হ্যাক করে unlimited আয় করুন adf.ly vpn bot দিয়ে
আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা
সবাই কেমন আছ
আজ আমি তোমাদের এমন একটি এপসএর কথা বলব যা দিয়ে adf.ly সহজে হ্যাক করতে পারবে
এপসটির নাম adf.ly vpn bot
প্রথমে এখান থেকে download করুন
DOWNLOAD HERE
তারপর এটি computure এ install দিন
এবার adf.ly account টি login করুন এবং এর একটি link নির্দিষ্ট স্থানে দিয়ে start botton এ click করুন
এবার অপেক্ষা করার পালা দেখবেন link টি automatticly ভাবে click হচ্ছে
তবে এটি দিয়ে কত click হবে
এটি দিয়ে unlimited click করা সম্ভব
এপসটি কেমন লাগল commont এ জানাবেন
Saturday, 25 March 2017
কেয়ামতের ছোট ওবড় আলামত সমূহ
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য।
কেয়ামতের পূর্বে কেয়ামতের নিকটবর্তিতার প্রমাণস্বরূপ যে আলামতগুলো প্রকাশ পাবে সেগুলোকে ছোট আলামত ও বড় আলামত এই পরিভাষাতে আখ্যায়িত করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ছোট আলামতগুলো কেয়ামত সংঘটিত হওয়ার অনেক আগেই প্রকাশিত হবে। এর মধ্যে কোন কোন আলামত ইতিমধ্যেই প্রকাশ পেয়ে নিঃশেষ হয়ে গেছে। কোন কোন আলামত নিঃশেষ হয়ে আবার পুনঃপ্রকাশ পাচ্ছে। কিছু আলামত প্রকাশিত হয়েছে এবং অব্যাহতভাবে প্রকাশিত হয়ে যাচ্ছে। আর কিছু আলামত এখনো প্রকাশ পায়নি। কিন্তু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সংবাদ অনুযায়ী সেগুলো অচিরেই প্রকাশ পাবে।
কেয়ামতের বড় বড় আলামত:
এগুলো হচ্ছে অনেক বড় বড় বিষয়। এগুলোর প্রকাশ পাওয়া প্রমাণ করবে যে, কেয়ামত অতি নিকটে; কেয়ামত সংঘটিত হওয়ার সামান্য কিছু সময় বাকী আছে।
আর ছোট ছোট আলামত:
কেয়ামতের ছোট আলামতের সংখ্যা অনেক। এ বিষয়ে অনেক সহিহ হাদিস উদ্ধৃত হয়েছে। এখানে আমরা সম্পূর্ণ হাদিস উল্লেখ না করে হাদিসগুলোর শুধু প্রাসঙ্গিক অংশটুকু উল্লেখ করব। কারণ হাদিসগুলো উল্লেখ করতে গেলে উত্তরের কলেবর অনেক বড় হয়ে যাবে। যিনি আরো বেশি জানতে চান তিনি এ বিষয়ে রচিত গ্রন্থাবলী পড়তে পারেন। যেমন- শাইখ উমর সুলাইমান আল-আশকারের “আলকিয়ামতুস সুগরা”, শাইখ ইউসুফ আলওয়াবেল এর “আশরাতুস সাআ” ইত্যাদি।
কেয়ামতের ছোট ছোট আলামতের মধ্যে রয়েছে-
১. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুয়ত লাভ।
২. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মৃত্যু।
৩. বায়তুল মোকাদ্দাস বিজয়।
৪. ফিলিস্তিনের “আমওয়াস” নামক স্থানে প্লেগ রোগ দেখা দেয়া।
৫. প্রচুর ধন-সম্পদ হওয়া এবং যাকাত খাওয়ার লোক না-থাকা।
৬. নানারকম গোলযোগ (ফিতনা) সৃষ্টি হওয়া। যেমন ইসলামের শুরুর দিকে উসমান (রাঃ) এর হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়া, জঙ্গে জামাল ও সিফফিন এর যুদ্ধ, খারেজিদের আবির্ভাব, হাররার যুদ্ধ, কুরআন আল্লাহর একটি সৃষ্টি এই মতবাদের বহিঃপ্রকাশ ইত্যাদি।
৭. নবুয়তের মিথ্যা দাবিদারদের আত্মপ্রকাশ। যেমন- মুসাইলামাতুল কাযযাব ও আসওয়াদ আনসি।
৮. হেজাযে আগুন বের হওয়া। সপ্তম শতাব্দীর মাঝামাঝি ৬৫৪হিঃ তে এই আগুন প্রকাশিত হয়েছে। এটা ছিল মহাঅগ্নি। তৎকালীন ও তৎপরবর্তী আলেমগণ এই আগুনের বিবরণ দিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। যেমন ইমাম নববী লিখেছেন- “আমাদের জামানায় ৬৫৪হিজরিতে মদিনাতে আগুন বেরিয়েছে। মদিনার পূর্ব পার্শ্বস্থ কংকরময় এলাকাতে প্রকাশিত হওয়া এই আগুন ছিল এক মহাঅগ্নি। সকল সিরিয়াবাসী ও অন্য সকল শহরের মানুষ তাওয়াতুর সংবাদের ভিত্তিতে তা অবহিত হয়েছে। মদিনাবাসীদের মধ্যে এক ব্যক্তি আমাকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, যিনি নিজে সে আগুন প্রত্যক্ষ করেছেন।”
৯. আমানতদারিতা না-থাকা। আমানতদারিতা ক্ষুণ্ণ হওয়ার একটা উদাহরণ হচ্ছে- যে ব্যক্তি যে দায়িত্ব পালনের যোগ্য নয় তাকে সে দায়িত্ব প্রদান করা।
১০. ইলম উঠিয়ে নেয়া ও অজ্ঞতা বিস্তার লাভ করা। ইলম উঠিয়ে নেয়া হবে আলেমদের মৃত্যু হওয়ার মাধ্যমে। সহিহ বুখারি ও সহিহ Best Java, Android Games, Appsসলিম এর সপক্ষে হাদিস এসেছে।
১১. ব্যভিচার বেড়ে যাওয়া।
১২. সুদ ছড়িয়ে পড়া।
১৩. বাদ্য যন্ত্র ব্যাপকতা পাওয়া।
১৪. মদ্যপান বেড়ে যাওয়া।
১৫. বকরির রাখালেরা সুউচ্চ অট্টালিকা নির্মাণ করা।
১৬. কৃতদাসী কর্তৃক স্বীয় মনিবকে প্রসব করা। এই মর্মে সহিহ বুখারি ও সহিহ মুসলিমে হাদিস সাব্যস্ত হয়েছে। এই হাদিসের অর্থের ব্যাপারে আলেমগণের একাধিক অভিমত পাওয়া যায়। ইবনে হাজার যে অর্থটি নির্বাচন করেছেন সেটি হচ্ছে- সন্তানদের মাঝে পিতামাতার অবাধ্যতা ব্যাপকভাবে দেখা দেয়া। সন্তান তার মায়ের সাথে এমন অবমাননাকর ও অসম্মানজনক আচরণ করা যা একজন মনিব তার দাসীর সাথে করে থাকে।
১৭. মানুষ হত্যা বেড়ে যাওয়া।
১৮. অধিকহারে ভূমিকম্প হওয়া।
১৯. মানুষের আকৃতি রূপান্তর, ভূমি ধ্বস ও আকাশ থেকে পাথর পড়া।
২০. কাপড় পরিহিতা সত্ত্বেও উলঙ্গ এমন নারীদের বহিঃপ্রকাশ ঘটা।
২১. মুমিনের স্বপ্ন সত্য হওয়া।
২২. মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়া বেড়ে যাওয়া; সত্য সাক্ষ্য লোপ পাওয়া।
২৩. নারীদের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া।
২৪. আরব ভূখণ্ড আগের মত তৃণভূমি ও নদনদীতে ভরে যাওয়া।
২৫. একটি স্বর্ণের পাহাড় থেকে ফোরাত (ইউফ্রেটিস) নদীর উৎস আবিষ্কৃত হওয়া।
২৬. হিংস্র জীবজন্তু ও জড় পদার্থ মানুষের সাথে কথা বলা।
২৭. রোমানদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়া এবং মুসলমানদের সাথে তাদের যুদ্ধ হওয়া।
২৮. কনস্টান্টিনোপল বিজয় হওয়া।
পক্ষান্তরে কেয়ামতের বড় বড় আলামত হচ্ছে সেগুলো যা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হুযাইফা বিন আসিদ (রাঃ) এর হাদিসে উল্লেখ করেছেন। সে হাদিসে সব মিলিয়ে ১০টি আলামত উল্লেখ করা হয়েছে: দাজ্জাল, ঈসা বিন মরিয়ম (আঃ) এর নাযিল হওয়া, ইয়াজুজ ও মাজুজ, পূর্বে পশ্চিমে ও আরব উপদ্বীপে তিনটি ভূমিধ্বস হওয়া, ধোঁয়া, সূর্যাস্তের স্থান হতে সূর্যোদয়, বিশেষ জন্তু, এমন আগুনের বহিঃপ্রকাশ যা মানুষকে হাশরের মাঠের দিকে নিয়ে যাবএই আলামতগুলো একটার পর একটা প্রকাশ হতে থাকবে। প্রথমটি প্রকাশিত হওয়ার অব্যবহিত পরেই পরেরটি প্রকাশ পাবে।
ইমাম মুসলিম হুযাইফা বিন আসিদ (রাঃ) হতে বর্ণনা করেন যে, একবার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদেরকে কথাবার্তা বলতে দেখে বললেন: তোমরা কি নিয়ে আলাপ-আলোচনা করছ? সাহাবীগণ বলল: আমরা কেয়ামত নিয়ে আলোচনা করছি। তখন তিনি বললেন: নিশ্চয় দশটি আলামত সংঘটিত হওয়ার আগে কেয়ামত হবে না। তখন তিনি ধোঁয়া, দাজ্জাল, বিশেষ জন্তু, সূর্যাস্তের স্থান হতে সূর্যোদয়, ঈসা বিন মরিয়মের অবতরণ, ইয়াজুজ-মাজুজ, পূর্ব-পশ্চিম ও আরব উপদ্বীপে তিনটি ভূমি ধ্বস এবং সর্বশেষ ইয়েমেনে আগুন যা মানুষকে হাশরের দিকে তাড়িয়ে নিয়ে যাবে উল্লেখ করেন।
এই আলামতগুলোর ধারাবাহিকতা কী হবে সে ব্যাপারে সুস্পষ্ট সহিহ কোন দলীল পাওয়া যায় না। তবে বিভিন্ন দলিলকে একত্রে মিলিয়ে এগুলোর ধারাবাহিকতা নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।
শাইখ উছাইমীনকে প্রশ্ন করা হয়েছিল কেয়ামতের বড় বড় আলামতগুলো কি ধারাবাহিকভাবে আসবে?
জবাব দিতে গিয়ে তিনি বলেন: কেয়ামতের আলামতগুলোর মধ্যে কোন কোনটির ধারাবাহিকতা জানা গেছে; আর কোন কোনটির ধারাবাহিকতা জানা যায়নি। ধারাবাহিক আলামতগুলো হচ্ছে- ঈসা বিন মরিয়মের অবতরণ, ইয়াজুজ-মাজুজের বহিঃপ্রকাশ, দাজ্জালের আত্মপ্রকাশ।
প্রথমে দাজ্জালকে পাঠানো হবে। তারপর ঈসা বিন মরিয়ম এসে দাজ্জালকে হত্যা করবেন। তারপর ইয়াজুজ-মাজুজ বের হবে।
সাফফারিনী (রহঃ) তাঁর রচিত আকিদার গ্রন্থে এই আলামতগুলোর ধারাবাহিকতা নির্ধারণ করেছেন। কিন্তু তাঁর নির্ণয়কৃত এ ধারাবাহিকতার কোন কোন অংশের প্রতি মন সায় দিলেও সবটুকু অংশের প্রতি মন সায় দেয় না। তাই এই আলামতগুলোর ধারাবাহিকতা আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়। আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে- কেয়ামতের বড় বড় কিছু আলামত আছে। এগুলোর কোন একটি প্রকাশ পেলে জানা যাবে, কেয়ামত অতি সন্নিকটে। কেয়ামত হচ্ছে- অনেক বড় একটা ঘটনা। এই মহা ঘটনার নিকটবর্তিতা সম্পর্কে মানুষকে আগেভাগে সতর্ক করা প্রয়োজন বিধায় আল্লাহ তাআলা কেয়ামতের জন্য বেশ কিছু আলামত সৃষ্টি করেছেন।[মাজমুউ ফাতাওয়া, খণ্ড-২, ফতোয়া নং- ১৩৭]
কেয়ামতের পূর্বে কেয়ামতের নিকটবর্তিতার প্রমাণস্বরূপ যে আলামতগুলো প্রকাশ পাবে সেগুলোকে ছোট আলামত ও বড় আলামত এই পরিভাষাতে আখ্যায়িত করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ছোট আলামতগুলো কেয়ামত সংঘটিত হওয়ার অনেক আগেই প্রকাশিত হবে। এর মধ্যে কোন কোন আলামত ইতিমধ্যেই প্রকাশ পেয়ে নিঃশেষ হয়ে গেছে। কোন কোন আলামত নিঃশেষ হয়ে আবার পুনঃপ্রকাশ পাচ্ছে। কিছু আলামত প্রকাশিত হয়েছে এবং অব্যাহতভাবে প্রকাশিত হয়ে যাচ্ছে। আর কিছু আলামত এখনো প্রকাশ পায়নি। কিন্তু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সংবাদ অনুযায়ী সেগুলো অচিরেই প্রকাশ পাবে।
কেয়ামতের বড় বড় আলামত:
এগুলো হচ্ছে অনেক বড় বড় বিষয়। এগুলোর প্রকাশ পাওয়া প্রমাণ করবে যে, কেয়ামত অতি নিকটে; কেয়ামত সংঘটিত হওয়ার সামান্য কিছু সময় বাকী আছে।
আর ছোট ছোট আলামত:
কেয়ামতের ছোট আলামতের সংখ্যা অনেক। এ বিষয়ে অনেক সহিহ হাদিস উদ্ধৃত হয়েছে। এখানে আমরা সম্পূর্ণ হাদিস উল্লেখ না করে হাদিসগুলোর শুধু প্রাসঙ্গিক অংশটুকু উল্লেখ করব। কারণ হাদিসগুলো উল্লেখ করতে গেলে উত্তরের কলেবর অনেক বড় হয়ে যাবে। যিনি আরো বেশি জানতে চান তিনি এ বিষয়ে রচিত গ্রন্থাবলী পড়তে পারেন। যেমন- শাইখ উমর সুলাইমান আল-আশকারের “আলকিয়ামতুস সুগরা”, শাইখ ইউসুফ আলওয়াবেল এর “আশরাতুস সাআ” ইত্যাদি।
কেয়ামতের ছোট ছোট আলামতের মধ্যে রয়েছে-
১. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুয়ত লাভ।
২. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মৃত্যু।
৩. বায়তুল মোকাদ্দাস বিজয়।
৪. ফিলিস্তিনের “আমওয়াস” নামক স্থানে প্লেগ রোগ দেখা দেয়া।
৫. প্রচুর ধন-সম্পদ হওয়া এবং যাকাত খাওয়ার লোক না-থাকা।
৬. নানারকম গোলযোগ (ফিতনা) সৃষ্টি হওয়া। যেমন ইসলামের শুরুর দিকে উসমান (রাঃ) এর হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়া, জঙ্গে জামাল ও সিফফিন এর যুদ্ধ, খারেজিদের আবির্ভাব, হাররার যুদ্ধ, কুরআন আল্লাহর একটি সৃষ্টি এই মতবাদের বহিঃপ্রকাশ ইত্যাদি।
৭. নবুয়তের মিথ্যা দাবিদারদের আত্মপ্রকাশ। যেমন- মুসাইলামাতুল কাযযাব ও আসওয়াদ আনসি।
৮. হেজাযে আগুন বের হওয়া। সপ্তম শতাব্দীর মাঝামাঝি ৬৫৪হিঃ তে এই আগুন প্রকাশিত হয়েছে। এটা ছিল মহাঅগ্নি। তৎকালীন ও তৎপরবর্তী আলেমগণ এই আগুনের বিবরণ দিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। যেমন ইমাম নববী লিখেছেন- “আমাদের জামানায় ৬৫৪হিজরিতে মদিনাতে আগুন বেরিয়েছে। মদিনার পূর্ব পার্শ্বস্থ কংকরময় এলাকাতে প্রকাশিত হওয়া এই আগুন ছিল এক মহাঅগ্নি। সকল সিরিয়াবাসী ও অন্য সকল শহরের মানুষ তাওয়াতুর সংবাদের ভিত্তিতে তা অবহিত হয়েছে। মদিনাবাসীদের মধ্যে এক ব্যক্তি আমাকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, যিনি নিজে সে আগুন প্রত্যক্ষ করেছেন।”
৯. আমানতদারিতা না-থাকা। আমানতদারিতা ক্ষুণ্ণ হওয়ার একটা উদাহরণ হচ্ছে- যে ব্যক্তি যে দায়িত্ব পালনের যোগ্য নয় তাকে সে দায়িত্ব প্রদান করা।
১০. ইলম উঠিয়ে নেয়া ও অজ্ঞতা বিস্তার লাভ করা। ইলম উঠিয়ে নেয়া হবে আলেমদের মৃত্যু হওয়ার মাধ্যমে। সহিহ বুখারি ও সহিহ Best Java, Android Games, Appsসলিম এর সপক্ষে হাদিস এসেছে।
১১. ব্যভিচার বেড়ে যাওয়া।
১২. সুদ ছড়িয়ে পড়া।
১৩. বাদ্য যন্ত্র ব্যাপকতা পাওয়া।
১৪. মদ্যপান বেড়ে যাওয়া।
১৫. বকরির রাখালেরা সুউচ্চ অট্টালিকা নির্মাণ করা।
১৬. কৃতদাসী কর্তৃক স্বীয় মনিবকে প্রসব করা। এই মর্মে সহিহ বুখারি ও সহিহ মুসলিমে হাদিস সাব্যস্ত হয়েছে। এই হাদিসের অর্থের ব্যাপারে আলেমগণের একাধিক অভিমত পাওয়া যায়। ইবনে হাজার যে অর্থটি নির্বাচন করেছেন সেটি হচ্ছে- সন্তানদের মাঝে পিতামাতার অবাধ্যতা ব্যাপকভাবে দেখা দেয়া। সন্তান তার মায়ের সাথে এমন অবমাননাকর ও অসম্মানজনক আচরণ করা যা একজন মনিব তার দাসীর সাথে করে থাকে।
১৭. মানুষ হত্যা বেড়ে যাওয়া।
১৮. অধিকহারে ভূমিকম্প হওয়া।
১৯. মানুষের আকৃতি রূপান্তর, ভূমি ধ্বস ও আকাশ থেকে পাথর পড়া।
২০. কাপড় পরিহিতা সত্ত্বেও উলঙ্গ এমন নারীদের বহিঃপ্রকাশ ঘটা।
২১. মুমিনের স্বপ্ন সত্য হওয়া।
২২. মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়া বেড়ে যাওয়া; সত্য সাক্ষ্য লোপ পাওয়া।
২৩. নারীদের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া।
২৪. আরব ভূখণ্ড আগের মত তৃণভূমি ও নদনদীতে ভরে যাওয়া।
২৫. একটি স্বর্ণের পাহাড় থেকে ফোরাত (ইউফ্রেটিস) নদীর উৎস আবিষ্কৃত হওয়া।
২৬. হিংস্র জীবজন্তু ও জড় পদার্থ মানুষের সাথে কথা বলা।
২৭. রোমানদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়া এবং মুসলমানদের সাথে তাদের যুদ্ধ হওয়া।
২৮. কনস্টান্টিনোপল বিজয় হওয়া।
পক্ষান্তরে কেয়ামতের বড় বড় আলামত হচ্ছে সেগুলো যা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হুযাইফা বিন আসিদ (রাঃ) এর হাদিসে উল্লেখ করেছেন। সে হাদিসে সব মিলিয়ে ১০টি আলামত উল্লেখ করা হয়েছে: দাজ্জাল, ঈসা বিন মরিয়ম (আঃ) এর নাযিল হওয়া, ইয়াজুজ ও মাজুজ, পূর্বে পশ্চিমে ও আরব উপদ্বীপে তিনটি ভূমিধ্বস হওয়া, ধোঁয়া, সূর্যাস্তের স্থান হতে সূর্যোদয়, বিশেষ জন্তু, এমন আগুনের বহিঃপ্রকাশ যা মানুষকে হাশরের মাঠের দিকে নিয়ে যাবএই আলামতগুলো একটার পর একটা প্রকাশ হতে থাকবে। প্রথমটি প্রকাশিত হওয়ার অব্যবহিত পরেই পরেরটি প্রকাশ পাবে।
ইমাম মুসলিম হুযাইফা বিন আসিদ (রাঃ) হতে বর্ণনা করেন যে, একবার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদেরকে কথাবার্তা বলতে দেখে বললেন: তোমরা কি নিয়ে আলাপ-আলোচনা করছ? সাহাবীগণ বলল: আমরা কেয়ামত নিয়ে আলোচনা করছি। তখন তিনি বললেন: নিশ্চয় দশটি আলামত সংঘটিত হওয়ার আগে কেয়ামত হবে না। তখন তিনি ধোঁয়া, দাজ্জাল, বিশেষ জন্তু, সূর্যাস্তের স্থান হতে সূর্যোদয়, ঈসা বিন মরিয়মের অবতরণ, ইয়াজুজ-মাজুজ, পূর্ব-পশ্চিম ও আরব উপদ্বীপে তিনটি ভূমি ধ্বস এবং সর্বশেষ ইয়েমেনে আগুন যা মানুষকে হাশরের দিকে তাড়িয়ে নিয়ে যাবে উল্লেখ করেন।
এই আলামতগুলোর ধারাবাহিকতা কী হবে সে ব্যাপারে সুস্পষ্ট সহিহ কোন দলীল পাওয়া যায় না। তবে বিভিন্ন দলিলকে একত্রে মিলিয়ে এগুলোর ধারাবাহিকতা নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।
শাইখ উছাইমীনকে প্রশ্ন করা হয়েছিল কেয়ামতের বড় বড় আলামতগুলো কি ধারাবাহিকভাবে আসবে?
জবাব দিতে গিয়ে তিনি বলেন: কেয়ামতের আলামতগুলোর মধ্যে কোন কোনটির ধারাবাহিকতা জানা গেছে; আর কোন কোনটির ধারাবাহিকতা জানা যায়নি। ধারাবাহিক আলামতগুলো হচ্ছে- ঈসা বিন মরিয়মের অবতরণ, ইয়াজুজ-মাজুজের বহিঃপ্রকাশ, দাজ্জালের আত্মপ্রকাশ।
প্রথমে দাজ্জালকে পাঠানো হবে। তারপর ঈসা বিন মরিয়ম এসে দাজ্জালকে হত্যা করবেন। তারপর ইয়াজুজ-মাজুজ বের হবে।
সাফফারিনী (রহঃ) তাঁর রচিত আকিদার গ্রন্থে এই আলামতগুলোর ধারাবাহিকতা নির্ধারণ করেছেন। কিন্তু তাঁর নির্ণয়কৃত এ ধারাবাহিকতার কোন কোন অংশের প্রতি মন সায় দিলেও সবটুকু অংশের প্রতি মন সায় দেয় না। তাই এই আলামতগুলোর ধারাবাহিকতা আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়। আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে- কেয়ামতের বড় বড় কিছু আলামত আছে। এগুলোর কোন একটি প্রকাশ পেলে জানা যাবে, কেয়ামত অতি সন্নিকটে। কেয়ামত হচ্ছে- অনেক বড় একটা ঘটনা। এই মহা ঘটনার নিকটবর্তিতা সম্পর্কে মানুষকে আগেভাগে সতর্ক করা প্রয়োজন বিধায় আল্লাহ তাআলা কেয়ামতের জন্য বেশ কিছু আলামত সৃষ্টি করেছেন।[মাজমুউ ফাতাওয়া, খণ্ড-২, ফতোয়া নং- ১৩৭]
Friday, 24 March 2017
Thursday, 16 March 2017
usercloud থেকে আয় করুন মাসে 500$
বিমমিল্লাহির রাহমানীর রাহীম
প্রথমে সবাইকে আমার সালাম এবং আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের টিউন। আশা করছি আপনারা সবাই আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন। আমার এবারের লেখাটি ব্লগ সাইট বা যেকোন প্রকার সাইট থেকে আয় করার বিষয়ে। এবং ১০০% সত্যি যে আপনি আয় করতে পারবেন। শিরোনাম দেখে এতক্ষণে হয়তো বুঝেই গেছেন।
হ্যা, আপনি সত্যিই আয় করতে পারবেন। আপনার যদি নিজস্ব কোন ব্লগ সাইট বা যেকোন প্রকার সাইট থাকে তবে আপনার আয় আরো বাড়াতে পারবেন। আর আপনার যদি নিজস্ব কোন ব্লগ সাইট বা কোন সাইট না থাকে তবে আপনি টেকটিউনস এর মতো বড় যেকোন পাবলিক সাইটে আপনার টিউন লিখে আয় করতে পারবেন।
আজকে আমি আপনাদের যে পদ্ধতির কথা বলবো তা হলো অনলাইনে ফাইল আপলোড করে আয় করা। আপনি আপলোডার সাইটে ফাইল আপলোড করবেন। আর আপনার ফাইল যত বার ডাউনলোড হবে আপনার আয় তত হবে। প্রথমে দেথে নিন কোন কোন সাইট আপনাকে ফাইল ডাউনলোডে কত করে দিবে :
Userscloud.com – 1000 Downloads = Upto 15$
শুরুটা যেভাবে :
প্রথমে আপনি নিচের লিংকে ক্লিক করে এদের রেজিস্টেশন পেইজে যান।
Registration Now \\ Sign Up
t
নিচের মতো পেইজ এলে পূরণ করে আপনার ইমেইল ভেরিফিকেশন করে নিন।
লগিন করার পর এ পেইজটি আসলে এখানের Disable Ads এবং Hotlink 1Kb- 5Mb Files এ টিক চিন্হ থাকলে উঠিয়ে দিন। না উঠালে আপনার আয় হবে না।
এবার আপলোড বাটনে ক্লিক করে আপনার ফাইল আপলোড করে নিন। নিচের মতো পেইজ আসলে আপনি ফাইলগুলো সিলেক্ট করে Publish Selected বাটনে ক্লিক করুন। তা না হলে আপনার আপলোড করা ফাইল কেউ ডাউনলোড করতে পারবে না।
এবার লিংক সংগ্রহ করে আপনার ফাইলগুলো শেয়ার করুন। দেখুন আপনার আয় শুরু হয়ে গেছে। এরা সরাসরি শুধু ফটো আপলোড করলে আপনাকে পে করেবে না। ফটো আপলোড করলে আপনি জিপ করে করবেন।
কেন UsersCloud:
Userscloud আপনার ফাইল কখনোও ডিলিট করবে না। আর আপলোড বিডি এবং জিড্ডু আপনার আপলোড করা ফাইলে যদি ৩ মাসে কোন হিট না হয় তবে আপনার আপলোড করা ফাইলগুলো ডিলিট করে দিবে। এক্ষেত্রে ইউজারসক্লাউড কখনোও আপনারা ফাইল ডিলিট করে দিবে না।
অন্যান্য সকল আপলোডার সাইটে আপনার আপলোডে লিমিট দিবে কিন্তু UsersCloud আপনাকে কোন আপলোড লিমিট দিবে না।
সকল সাইটে আপনি একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় স্টোরেজ পাবেন, কিন্তু UsersCloud এ আপনি আনলিমিটেড ফাইল আপলোড করতে পারবেন।
UsersCloud এ সরাসরি পিসি থেকে ফাইল আপলোড না করেও আপনি অন্যান্য সকল সাইট থেকে লিংক দেওয়ার মাধ্যমে আপলোড করতে পারবেন, যা আপনি অন্যান্য ফাইল আপলোডার সাইটে এ সুবিধা পাবেন না।
এদের ডাউননলোড পেইজে সর্বোচ্চ ৩ টা এড থাকে। আবার অন্যদিকে অন্যান্য আপলোডার সাইটে পুরো পেইজ ভরে এড থাকে। এমনকি সবার পছন্দের Midiafire এ অনেক এড শো করে থাকে।
এরা সরাসরি আপনাকে ডাইনলোড লিংক দিবে কোন প্রকার সার্ভে করা ব্যাতিত। অন্যদিকে অন্যান্য সকল সাইটে আপনি মরে যাওয়ার উপক্রম হলেও ডাউনলোড লিংক খুজে পাবেন না।
এদের ডাউনলোডের কোন স্প্রিড লিমিট নেই। যা অন্যান্য সাইটে পাবেন না।
টাকা উত্তোলন :
এরা পেপালের মাধ্যমে টাকা পে করে থাকে। ৫$ হলেই আপনি আপনার টাকা উঠাতে পারবেন। আপনার ভেরিফাইয়েড পেপাল না থাকলে খুলে নিতে পারেন। বাংলাদেশ থেকে ভেরিফাইয়েড পেপাল একাউন্ট খোলার অনেক টিউন আছে। আপনি এগুলো একটু সার্চ করে দেখে নিতে পারেন।
এদের Read Me ফাইলটির পিডিএফ ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। এখানে আপনার কাংখিত সকল তথ্য পাবেন। আর আমার আজকের টিউনের পিডিএফ ডাউনলোড করেতে এখানে ক্লিক করুন। আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। কোন সমস্যা হলে টিউমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। আয় নিয়ে কোন সমস্যা হলে যতটুতু পারি সর্বাত্নক সহযোগীতা করবো।
প্রথমে সবাইকে আমার সালাম এবং আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের টিউন। আশা করছি আপনারা সবাই আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন। আমার এবারের লেখাটি ব্লগ সাইট বা যেকোন প্রকার সাইট থেকে আয় করার বিষয়ে। এবং ১০০% সত্যি যে আপনি আয় করতে পারবেন। শিরোনাম দেখে এতক্ষণে হয়তো বুঝেই গেছেন।
হ্যা, আপনি সত্যিই আয় করতে পারবেন। আপনার যদি নিজস্ব কোন ব্লগ সাইট বা যেকোন প্রকার সাইট থাকে তবে আপনার আয় আরো বাড়াতে পারবেন। আর আপনার যদি নিজস্ব কোন ব্লগ সাইট বা কোন সাইট না থাকে তবে আপনি টেকটিউনস এর মতো বড় যেকোন পাবলিক সাইটে আপনার টিউন লিখে আয় করতে পারবেন।
আজকে আমি আপনাদের যে পদ্ধতির কথা বলবো তা হলো অনলাইনে ফাইল আপলোড করে আয় করা। আপনি আপলোডার সাইটে ফাইল আপলোড করবেন। আর আপনার ফাইল যত বার ডাউনলোড হবে আপনার আয় তত হবে। প্রথমে দেথে নিন কোন কোন সাইট আপনাকে ফাইল ডাউনলোডে কত করে দিবে :
Userscloud.com – 1000 Downloads = Upto 15$
শুরুটা যেভাবে :
প্রথমে আপনি নিচের লিংকে ক্লিক করে এদের রেজিস্টেশন পেইজে যান।
Registration Now \\ Sign Up
t
নিচের মতো পেইজ এলে পূরণ করে আপনার ইমেইল ভেরিফিকেশন করে নিন।
লগিন করার পর এ পেইজটি আসলে এখানের Disable Ads এবং Hotlink 1Kb- 5Mb Files এ টিক চিন্হ থাকলে উঠিয়ে দিন। না উঠালে আপনার আয় হবে না।
এবার আপলোড বাটনে ক্লিক করে আপনার ফাইল আপলোড করে নিন। নিচের মতো পেইজ আসলে আপনি ফাইলগুলো সিলেক্ট করে Publish Selected বাটনে ক্লিক করুন। তা না হলে আপনার আপলোড করা ফাইল কেউ ডাউনলোড করতে পারবে না।
এবার লিংক সংগ্রহ করে আপনার ফাইলগুলো শেয়ার করুন। দেখুন আপনার আয় শুরু হয়ে গেছে। এরা সরাসরি শুধু ফটো আপলোড করলে আপনাকে পে করেবে না। ফটো আপলোড করলে আপনি জিপ করে করবেন।
কেন UsersCloud:
Userscloud আপনার ফাইল কখনোও ডিলিট করবে না। আর আপলোড বিডি এবং জিড্ডু আপনার আপলোড করা ফাইলে যদি ৩ মাসে কোন হিট না হয় তবে আপনার আপলোড করা ফাইলগুলো ডিলিট করে দিবে। এক্ষেত্রে ইউজারসক্লাউড কখনোও আপনারা ফাইল ডিলিট করে দিবে না।
অন্যান্য সকল আপলোডার সাইটে আপনার আপলোডে লিমিট দিবে কিন্তু UsersCloud আপনাকে কোন আপলোড লিমিট দিবে না।
সকল সাইটে আপনি একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় স্টোরেজ পাবেন, কিন্তু UsersCloud এ আপনি আনলিমিটেড ফাইল আপলোড করতে পারবেন।
UsersCloud এ সরাসরি পিসি থেকে ফাইল আপলোড না করেও আপনি অন্যান্য সকল সাইট থেকে লিংক দেওয়ার মাধ্যমে আপলোড করতে পারবেন, যা আপনি অন্যান্য ফাইল আপলোডার সাইটে এ সুবিধা পাবেন না।
এদের ডাউননলোড পেইজে সর্বোচ্চ ৩ টা এড থাকে। আবার অন্যদিকে অন্যান্য আপলোডার সাইটে পুরো পেইজ ভরে এড থাকে। এমনকি সবার পছন্দের Midiafire এ অনেক এড শো করে থাকে।
এরা সরাসরি আপনাকে ডাইনলোড লিংক দিবে কোন প্রকার সার্ভে করা ব্যাতিত। অন্যদিকে অন্যান্য সকল সাইটে আপনি মরে যাওয়ার উপক্রম হলেও ডাউনলোড লিংক খুজে পাবেন না।
এদের ডাউনলোডের কোন স্প্রিড লিমিট নেই। যা অন্যান্য সাইটে পাবেন না।
টাকা উত্তোলন :
এরা পেপালের মাধ্যমে টাকা পে করে থাকে। ৫$ হলেই আপনি আপনার টাকা উঠাতে পারবেন। আপনার ভেরিফাইয়েড পেপাল না থাকলে খুলে নিতে পারেন। বাংলাদেশ থেকে ভেরিফাইয়েড পেপাল একাউন্ট খোলার অনেক টিউন আছে। আপনি এগুলো একটু সার্চ করে দেখে নিতে পারেন।
এদের Read Me ফাইলটির পিডিএফ ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। এখানে আপনার কাংখিত সকল তথ্য পাবেন। আর আমার আজকের টিউনের পিডিএফ ডাউনলোড করেতে এখানে ক্লিক করুন। আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। কোন সমস্যা হলে টিউমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। আয় নিয়ে কোন সমস্যা হলে যতটুতু পারি সর্বাত্নক সহযোগীতা করবো।
Sunday, 5 March 2017
popcash থেকে আয় করুন শুধুমাত্র এড বসিয়ে
আপনার ওয়েবসাইট/ ব্লগ থেকে আয় করুন গুগল এডসেন্স এর বিকল্প এড দেখিয়ে, Popcash থেকে আমার পেমেন্ট প্রুফ দেখুন
কেমন আছেন সবাই? আশা করি আল্লাহের অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমাদের অনেকেরই ব্লগ/ ওয়েবসাইট আছে কিন্তু নাই আয়। আয় না থাকার কয়েকটি কারনও আছে, যেমনঃ ব্লগে ভিজিটর কম তাই আয় তেমন একটা হয় না বল্লেই চলে, আবার ভিজিটর থাকা সর্তেও গুগল অ্যাডসেন্স এর অনুমোদন পাই না। আর যাদের বাংলা ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইট আছে তারা তো গুগল অ্যাডসেন্স ব্যবহার করতে পারিই না। তাই তাদের জন্য নিয়ে এলাম গুগল অ্যাডসেন্স এর বিকল্প একটি পথ। সাইটির কথা অনেকেই জানেন, কিন্তু আয় কম বলে আশা হারিয়ে ফেলছেন। তাই আজ আমি পেমেন্ট প্রুফ সহকারে আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম।
সাইটটির নাম popcash। এটি একটি পপ-আপ অ্যাড সাইট। এতে ভিজিটরদের বিরক্ত হওয়ার কোনো কারণ নাই, কারণ এটি শুধু সারাদিনে একবার অ্যাড শো করবে প্রতি কম্পিউটারে। মনে রাখবেন এটি শুধু গুগল এডসেন্স বাদে সব এড কোম্পানিকে সাপোর্ট করে। তাই যাদের গুগল এডসেন্স আছে তারা এটি ব্যাবহার করবেন না, আর যদিও করেন তাহলে নিজ দায়িত্তে ব্যাবহার করবেন।
আমার অভিজ্ঞতাতে popcash সব সিপিএম নেটওয়ার্ক কোম্পানির চেয়ে সেরা সিপিএম নেটওয়ার্ক কোম্পানি। তাই আজ আমি সবচেয়ে ভাল এবং সর্বোচ্চ অর্থ প্রদানকারী সিপিএম পপ-আপ বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক popcash সম্পর্কে বলবো এবং সাথে আমার পেমেন্ট প্রুফ তুলে ধরবো।
popcash এর বড় সুবিধা হল কোন ট্রাফিক লিমিটেশন নেই। ছোট ব্লগ এবং বড় ব্লগ এর জন্য ও ব্যাবহার করা যায়। অর্থাৎ এরা আপনাকে ইম্প্রেশন এর উপর ভিত্তি করে অর্থ দেয়। আপনার ওয়েবসাইট এ যত ভালো ইম্প্রেশন হবে আপনার ইনকাম ও তত ভালো হবে। এরা প্রতি ১০০০ ইম্প্রেশন এর জন্য ১$ থেকে ৪$ পর্যন্ত দিয়ে থাকে। এ ছাড়া রেফারেল সুবিধাতো রয়েছে।
Popcash প্রতিদিনের পেমেন্ট প্রতিদিন দিয়ে থাকে। প্রতিদিন আপনার যত ইম্প্রেশন হবে তার উপর ভিত্তি করে প্রতিদিন পেমেন্ট দেয়া হবে। Popcash এর মিনিমাম পেআউট পেপাল এ ১০$।
Popcash থেকে পাওয়া আমার পেমেন্ট প্রুফ দেখেনিন..............
t t কিভাবে ব্লগ বা ওয়েবসাইটে popcash বিজ্ঞাপন যোগ কবেনঃ প্রথমে -->>এখানে<<-- ক্লিক করে popcashসাইটে প্রবেশ করুন। তারপর নিজের মতন করে ফরমটি পূরণ করুন। এরপর Submit এ ক্লিক করুন। এবার আপনার ইমেইল এ একটি বার্তা যাবে। আপনার ইমেইল ওপেন করে Account Activation করে নিন। অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভেসন করার পর লগইন করুন। এখন বাম পাশ থেকে (1) Website এ ক্লিক করুন। এরপর (2) Add New Website এ ক্লিক করুন। এখন Domain বক্সে আপনার সাইট অথবা ব্লগ এর url দিন। Category থেকে Category সিলেক্ট করুন। এরপর Disallow তে ক্লিক করুন। সর্বশেষে Add Website এ ক্লিক করুন। ১২ ঘণ্টা পরে আপনার সাইট এপ্রুব হয়ে যাবে। এপ্রুব হয়েছে কিনা তা দেখার জন্য আপনাকে ড্যাশবোর্ড এর বাম পাশ থেকে Website এ ক্লিক করলেই দেখতে পাবেন। তারপর get code এ ক্লিক করে কোডটি নিয়ে আপনার ব্লগ কিংবা ওয়েব সাইটে বসিয়ে দিন। আপনার কাজ শেষ। এখন থেকে আয় করুন সহজে।
কেমন আছেন সবাই? আশা করি আল্লাহের অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমাদের অনেকেরই ব্লগ/ ওয়েবসাইট আছে কিন্তু নাই আয়। আয় না থাকার কয়েকটি কারনও আছে, যেমনঃ ব্লগে ভিজিটর কম তাই আয় তেমন একটা হয় না বল্লেই চলে, আবার ভিজিটর থাকা সর্তেও গুগল অ্যাডসেন্স এর অনুমোদন পাই না। আর যাদের বাংলা ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইট আছে তারা তো গুগল অ্যাডসেন্স ব্যবহার করতে পারিই না। তাই তাদের জন্য নিয়ে এলাম গুগল অ্যাডসেন্স এর বিকল্প একটি পথ। সাইটির কথা অনেকেই জানেন, কিন্তু আয় কম বলে আশা হারিয়ে ফেলছেন। তাই আজ আমি পেমেন্ট প্রুফ সহকারে আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম।
সাইটটির নাম popcash। এটি একটি পপ-আপ অ্যাড সাইট। এতে ভিজিটরদের বিরক্ত হওয়ার কোনো কারণ নাই, কারণ এটি শুধু সারাদিনে একবার অ্যাড শো করবে প্রতি কম্পিউটারে। মনে রাখবেন এটি শুধু গুগল এডসেন্স বাদে সব এড কোম্পানিকে সাপোর্ট করে। তাই যাদের গুগল এডসেন্স আছে তারা এটি ব্যাবহার করবেন না, আর যদিও করেন তাহলে নিজ দায়িত্তে ব্যাবহার করবেন।
আমার অভিজ্ঞতাতে popcash সব সিপিএম নেটওয়ার্ক কোম্পানির চেয়ে সেরা সিপিএম নেটওয়ার্ক কোম্পানি। তাই আজ আমি সবচেয়ে ভাল এবং সর্বোচ্চ অর্থ প্রদানকারী সিপিএম পপ-আপ বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক popcash সম্পর্কে বলবো এবং সাথে আমার পেমেন্ট প্রুফ তুলে ধরবো।
popcash এর বড় সুবিধা হল কোন ট্রাফিক লিমিটেশন নেই। ছোট ব্লগ এবং বড় ব্লগ এর জন্য ও ব্যাবহার করা যায়। অর্থাৎ এরা আপনাকে ইম্প্রেশন এর উপর ভিত্তি করে অর্থ দেয়। আপনার ওয়েবসাইট এ যত ভালো ইম্প্রেশন হবে আপনার ইনকাম ও তত ভালো হবে। এরা প্রতি ১০০০ ইম্প্রেশন এর জন্য ১$ থেকে ৪$ পর্যন্ত দিয়ে থাকে। এ ছাড়া রেফারেল সুবিধাতো রয়েছে।
Popcash প্রতিদিনের পেমেন্ট প্রতিদিন দিয়ে থাকে। প্রতিদিন আপনার যত ইম্প্রেশন হবে তার উপর ভিত্তি করে প্রতিদিন পেমেন্ট দেয়া হবে। Popcash এর মিনিমাম পেআউট পেপাল এ ১০$।
Popcash থেকে পাওয়া আমার পেমেন্ট প্রুফ দেখেনিন..............
t t কিভাবে ব্লগ বা ওয়েবসাইটে popcash বিজ্ঞাপন যোগ কবেনঃ প্রথমে -->>এখানে<<-- ক্লিক করে popcashসাইটে প্রবেশ করুন। তারপর নিজের মতন করে ফরমটি পূরণ করুন। এরপর Submit এ ক্লিক করুন। এবার আপনার ইমেইল এ একটি বার্তা যাবে। আপনার ইমেইল ওপেন করে Account Activation করে নিন। অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভেসন করার পর লগইন করুন। এখন বাম পাশ থেকে (1) Website এ ক্লিক করুন। এরপর (2) Add New Website এ ক্লিক করুন। এখন Domain বক্সে আপনার সাইট অথবা ব্লগ এর url দিন। Category থেকে Category সিলেক্ট করুন। এরপর Disallow তে ক্লিক করুন। সর্বশেষে Add Website এ ক্লিক করুন। ১২ ঘণ্টা পরে আপনার সাইট এপ্রুব হয়ে যাবে। এপ্রুব হয়েছে কিনা তা দেখার জন্য আপনাকে ড্যাশবোর্ড এর বাম পাশ থেকে Website এ ক্লিক করলেই দেখতে পাবেন। তারপর get code এ ক্লিক করে কোডটি নিয়ে আপনার ব্লগ কিংবা ওয়েব সাইটে বসিয়ে দিন। আপনার কাজ শেষ। এখন থেকে আয় করুন সহজে।
Saturday, 4 March 2017
wifi connect any please click here download the apk এপসটি দিয়ে wifi connect করুন
এটি এমনই একটি apps আপনি যে কোন জায়গায় wifi hack করতে পারবেন তাই এখনই এপসটি download করুন
DOWNLOAD
ডাউনলোড
t
DOWNLOAD
ডাউনলোড
t
How to Increase Website Traffic
How to Increase Website Traffic: Increase website traffic by using SEO tools by LinkCollider. LinkCollider is a free SEO tool that uses link building and social media sites to improve SEO.
Friday, 3 March 2017
Subscribe to:
Posts (Atom)